ইসলামে জান্নাহ (আরবি: جنّة জান্নাহ; বহুবচন: জান্নাত তুর্কি: সেন্ট), লিট। "জান্নাত, উদ্যান" হ'ল ধার্মিকগণ এবং ঈমানদারদের চূড়ান্ত আবাস, তবে আদনের উদ্যান, যেখানে আদম ও হাওয়া বাস করত । ফিরদৌস (আরবি: فردوس) আক্ষরিক শব্দটি স্বর্গের অর্থ, তবে কুরআন সাধারণত জান্নাত শব্দটি ব্যবহার করে প্রতীকীভাবে জান্নাতকে বোঝায়। তবে "ফিরদৌস" স্বর্গের সর্বোচ্চ স্তরকেও নির্ধারণ করে।সর্বমোট আটটি জান্নাত আছেঃ
৮টি জান্নাতের নাম গুলো হল
১) জান্নাতুল ফেরদাউস
২) দারুস সালাম
৩) দারুল খুলদ
৪) দারুল মোকাত
৫) জান্নাতুল মাওয়া
৬) জান্নাতুন নাঈম
৭) জান্নাতের আদন
৮) দারুল আকার।
৭টি জাহান্নামের নাম গুলো হলঃ
১) ছায়ীর
২) লাজা
৩) ছাক্কার
৪) জাহীম
৫) জাহান্নামু
৬) হাবিয়া
৭) হোতামা।
জান্নাত বিপরীতে জাহান্নাম ও নর শব্দটি নরকের ধারণাকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। স্বর্গ ও জাহান্নাম উভয়ের জন্য আরবি ভাষার অনেক শব্দ রয়েছে এবং সেই শব্দগুলি কুরআনের।
🕌 কেমন হবে জান্নাতঃ-
★ জান্নাতী_রমণী
জান্নাতি মহিলারা তাদের স্বামীদের সমবয়স্কা
হবে।
জান্নাতে প্রবেশকারী মহিলাদের আল্লাহ
নতুনভাবে সৃষ্টি করবেন আর তারা কুমারী অবস্থায়
জান্নাতে যাবে।
জান্নাতি রমণীগণ যদি একবার দুনিয়ার দিকে উঁকি
দেয় তবে পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত সমস্ত
জায়গা আলোকিত হয়ে যাবে।
রমণীগণ এতো সুন্দর হবে যে তাদের
দেহের ভিতরের হাড্ডির মজ্জা বাহির থেকে
দৃষ্টিগোচর হবে।
জান্নাতী মহিলারা তাদের স্বামীর সাথে
মিলনের পরো চিরকাল কুমারী থাকবে।
★ হুরেঈন
হুরেরা ডিমের ভিতর লুকায়িত সূক্ষ্ম চামড়ার
চেয়েও অধিক নরম হবে। (সূরা আস সাফফাত ৪৮-৪৯
হুরগণ তাদের স্বামীদের সমবয়স্কা হবে।
হুরেরা এতো লজ্জাশীল হবে যে স্বীয়
স্বামী ছাড়া অন্য কারো দিকে চোখ তুলে
তাকাবেনা।
হুরগণ ডাগর ডাগর চোখবিশিষ্ট হবে, চোখের
কালো অংশ একেবারে কালো, এবং সাদা অংশ
একেবারে সাদা হবে।
সূূরা ওয়াকিয়াহঃ
aashabu almaymanati ma ashabu almaymanati
যারা ডান দিকে, কত ভাগ্যবান তারা।
56:9
وَأَصْحَٰبُ ٱلْمَشْـَٔمَةِ مَآ أَصْحَٰبُ ٱلْمَشْـَٔمَةِ
Waashabu almashamati ma ashabu almashamati
এবং যারা বামদিকে, কত হতভাগা তারা।
56:10
وَٱلسَّٰبِقُونَ ٱلسَّٰبِقُونَ
Waalssabiqoona alssabiqoona
অগ্রবর্তীগণ তো অগ্রবর্তীই।
56:11
أُو۟لَٰٓئِكَ ٱلْمُقَرَّبُونَ
Olaika almuqarraboona
তারাই নৈকট্যশীল,
56:12
فِى جَنَّٰتِ ٱلنَّعِيمِ
Fee jannati alnnaAAeemi
অবদানের উদ্যানসমূহে,
56:13
ثُلَّةٌ مِّنَ ٱلْأَوَّلِينَ
Thullatun mina alawwaleena
তারা একদল পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে।
56:14
وَقَلِيلٌ مِّنَ ٱلْءَاخِرِينَ
Waqaleelun mina alakhireena
এবং অল্পসংখ্যক পরবর্তীদের মধ্যে থেকে।
56:15
عَلَىٰ سُرُرٍ مَّوْضُونَةٍ
AAala sururin mawdoonatin
স্বর্ণ খচিত সিংহাসন।
56:16
مُّتَّكِـِٔينَ عَلَيْهَا مُتَقَٰبِلِينَ
Muttakieena AAalayha mutaqabileena
তারা তাতে হেলান দিয়ে বসবে পরস্পর মুখোমুখি হয়ে।
56:17
يَطُوفُ عَلَيْهِمْ وِلْدَٰنٌ مُّخَلَّدُونَ
Yatoofu AAalayhim wildanun mukhalladoona
তাদের কাছে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোরেরা।
56:18
بِأَكْوَابٍ وَأَبَارِيقَ وَكَأْسٍ مِّن مَّعِينٍ
Biakwabin waabareeqa wakasin min maAAeenin
পানপাত্র কুঁজা ও খাঁটি সূরাপূর্ণ পেয়ালা হাতে নিয়ে,
56:19
لَّا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ
La yusaddaAAoona AAanha wala yunzifoona
যা পান করলে তাদের শিরঃপীড়া হবে না এবং বিকারগ্রস্ত ও হবে না।
56:20
وَفَٰكِهَةٍ مِّمَّا يَتَخَيَّرُونَ
Wafakihatin mimma yatakhayyaroona
আর তাদের পছন্দমত ফল-মুল নিয়ে,
56:21
وَلَحْمِ طَيْرٍ مِّمَّا يَشْتَهُونَ
Walahmi tayrin mimma yashtahoona
এবং রুচিমত পাখীর মাংস নিয়ে।
56:22
وَحُورٌ عِينٌ
Wahoorun AAeenun
তথায় থাকবে আনতনয়না হুরগণ,
56:23
كَأَمْثَٰلِ ٱللُّؤْلُؤِ ٱلْمَكْنُونِ
Kaamthali allului almaknooni
আবরণে রক্ষিত মোতির ন্যায়,
56:24
جَزَآءًۢ بِمَا كَانُوا۟ يَعْمَلُونَ
Jazaan bima kanoo yaAAmaloona
তারা যা কিছু করত, তার পুরস্কারস্বরূপ।
56:25
لَا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا وَلَا تَأْثِيمًا
La yasmaAAoona feeha laghwan wala tatheeman
তারা তথায় অবান্তর ও কোন খারাপ কথা শুনবে না।
56:26
إِلَّا قِيلًا سَلَٰمًا سَلَٰمًا
Illa qeelan salaman salaman
কিন্তু শুনবে সালাম আর সালাম।
56:27
وَأَصْحَٰبُ ٱلْيَمِينِ مَآ أَصْحَٰبُ ٱلْيَمِينِ
Waashabu alyameeni ma ashabu alyameeni
যারা ডান দিকে থাকবে, তারা কত ভাগ্যবান।
56:28
فِى سِدْرٍ مَّخْضُودٍ
Fee sidrin makhdoodin
তারা থাকবে কাঁটাবিহীন বদরিকা বৃক্ষে।
56:29
وَطَلْحٍ مَّنضُودٍ
Watalhin mandoodin
এবং কাঁদি কাঁদি কলায়,
56:30
وَظِلٍّ مَّمْدُودٍ
Wathillin mamdoodin
এবং দীর্ঘ ছায়ায়।
56:31
وَمَآءٍ مَّسْكُوبٍ
Wamain maskoobin
এবং প্রবাহিত পানিতে,
56:32
وَفَٰكِهَةٍ كَثِيرَةٍ
Wafakihatin katheeratin
ও প্রচুর ফল-মূলে,
56:33
لَّا مَقْطُوعَةٍ وَلَا مَمْنُوعَةٍ
La maqtooAAatin wala mamnooAAatin
যা শেষ হবার নয় এবং নিষিদ্ধ ও নয়,
56:34
وَفُرُشٍ مَّرْفُوعَةٍ
Wafurushin marfooAAatin
আর থাকবে সমুন্নত শয্যায়।
56:35
إِنَّآ أَنشَأْنَٰهُنَّ إِنشَآءً
Inna anshanahunna inshaan
আমি জান্নাতী রমণীগণকে বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি।
56:36
فَجَعَلْنَٰهُنَّ أَبْكَارًا
FajaAAalnahunna abkaran
অতঃপর তাদেরকে করেছি চিরকুমারী।56:37
عُرُبًا أَتْرَابًا
AAuruban atraban
কামিনী, সমবয়স্কা।56:38
لِّأَصْحَٰبِ ٱلْيَمِينِ
Liashabi alyameeni
ডান দিকের লোকদের জন্যে।
★ জান্নাতের গাছপালা
জান্নাতের সব ধরনের ফলের গাছ
থাকবে, তবে খেজুর, ডালিম, আংগুরের গাছ অধিক
পরিমাণে থাকবে।
জান্নাতের বৃক্ষ কন্টকমুক্ত হবে।
কলা ও কুল জান্নাতের বৃক্ষ।
জান্নাতে বৃক্ষ সমূহের ছায়া অনেক দীর্ঘ
হবে।
জান্নাতের সব গাছের মূল স্বর্ণের হবে।
(তিরমিযি)
তুবা জান্নাতের একটি গাছের নাম যার ছায়া শত
বছরের রাস্তার সমান দৈর্ঘ্য। এই বৃক্ষের ফলের
খোসা দিয়ে জান্নাতিদের বস্ত্র তৈরি করা হবে।
# জান্নাতের_ফল_ফলাদিঃ
জান্নাতে মৌসুমি সর্বপ্রকার ফল থাকবে।
কলা ও কুল জান্নাতের ফল। (সূরা ওয়াক্বিয়াহ
২৭-৩২)
জান্নাতি ফলের শীষ এত বড় হবে যে, তা যদি
দুনিয়াতে আসত তবে সাহাবাগণ কিয়ামত পর্যন্ত তা
খেয়ে শেষ করতে পারতো না! (মুসলিম-কিতাব
সালাতিন খুসুফ)
আঙ্গুর, খেজুর, ডালিম জান্নাতি ফল। (সূরা নাবা
৩১-৩১)
জান্নাতি যখন কোনো বৃক্ষের ফল পাড়বে
তখন সঙ্গে সঙ্গে উক্ত স্থানে অপর এক নতুন
ফল ধরবে। (তাবারানি)
জান্নাতের ফলমূল কখনো ফুড়িয়ে যাবে না এবং
নষ্টও হবে না। সুবহানাল্লাহ।
★ জান্নাতের_প্রাসাদসমূহঃ
জান্নাতের অট্টালিকাসমূহ সোনা-চাঁদির ইট দিয়ে নির্মিত হবে।
জান্নাতের কংকরসমূহ হবে মোতি ও
ইয়াকুতের, আর মাটি হবে জাফরানের ।
সকল জান্নাতির অট্টালিকায় তাঁবু থাকবে, আর
সেখানে হুরেরা অবস্থান করবে।
জান্নাতের প্রতিটি তাঁবু ৬০ মাইল বিস্তৃত হবে।
ভিতরে খুব সুন্দর মোতি খোদিত থাকবে।
★ জান্নাতের নদীসমূহ
জান্নাতে সুস্বাদু পানি, সুস্বাদু দুধ, সুমিষ্ট শরাব ও
স্বচ্ছ মধুর নদী প্রবাহিত হবে।
জান্নাতের নদীসমূহের পানির রঙ ও স্বাদ
সবসময় একই থাকবে।
সাইহান, জাইহান, ফুরাত ও নীল জান্নাতি নদী।
(মুসলিম)
কাওসার আল্লাহর পক্ষ থেকে রাসূল
ﷺ কে প্রদত্ত উপহার। কাওসার
নদীর পানি দুধ অপেক্ষা শুভ্র এবং মধু অপেক্ষা
মিষ্টি!
জান্নাতি এক নদীর নাম হায়াত, যার পানি জাহান্নাম
হতে মুক্তিপ্রাপ্তদের শরীরে ঢালা হবে, ফলে
তারা দ্বিতীয়বার চারা গাছের ন্যায় সজিব হয়ে
উঠবে।
,★ জান্নাতের_ঝর্ণাসমূহঃ
জান্নাতের একটি ঝর্ণার নাম সালসাবিল যার
পানিতে আদা মিশ্রিত স্বাদ পাওয়া যাবে৷
জান্নাতের একটি ঝর্ণার নাম "কাফুর", যার পানি পানে জান্নাতিরা আত্মতৃপ্তি অনুভব করবে।
★ তাসনিম জান্নাতের আরেকটি ঝর্ণা। যার স্বচ্ছ পানি শুধু আল্লাহর বিশেষ বান্দাদের জন্য বরাদ্দহবে।
★ জান্নাতির বাজারঃ
জান্নাতে প্রত্যেক জুমু'আর দিন বাজার জমবে।
জুমুয়ার দিন বাজারে অংশগ্রহণকারী
জান্নাতীগণের সৌন্দর্য পূর্বের চেয়ে বৃদ্ধি
পাবে।
মহিলারা শুক্রবারের বাজারে উপস্থিত হবে না
তবে বসে থাকা অবস্থায়ই আল্লাহ তাদের লাবণ্যতা বৃদ্ধি করবেন। (মুসলিম)
★ জান্নাতিদের খানাপিনাঃ
জান্নাতিদের সর্বপ্রথম খাদ্য হলো মাছ, এরপর
গরুর গোশত।জান্নাতে সর্বোৎকৃষ্ট পানীয় হলো
তাসনীম যা শুধু আল্লাহর বিশেষ বান্দাদের
পরিবেশন করা হবে।জান্নাতের পরিষ্কার ও স্বচ্ছ শরাব " রাহিক" পানে সকল জান্নাতিরা আত্মতৃপ্তি লাভ করবে। রাহিক পান
করার পর জান্নাতির মুখে মিশক আম্বরের সুঘ্রাণ অনুভব করবে। শরাব পানে তাদের মাথায় কোনো প্রতিক্রিয়া হবে না।
সকল জান্নাতিদের একশো ব্যক্তির খাবারের
শক্তি দেওয়া হবে। (তাবারানি)হাউজে কাউসারে উড়ে বেড়ানো পাখির
গোশত ভক্ষণে জান্নাতিরা আত্মতৃপ্তি লাভ করবে।সকাল সন্ধ্যায় জান্নাতিদের খাবার পরিবেশনেরনিয়ম চালু থাকবে। (সূরা মারইয়াম ৬২)।
★ জান্নাতিদের_পোশকঃ
জান্নাতিরা সূক্ষ্ম ও পুরু সবুজ রেশমের কাপড়
পড়বে।
জান্নাতিরা হাতে সোনার অলংকার পড়বে।
খাঁটি রেশমী কাপড়ের পোশাক, খাঁটি স্বর্ণের
অলংকার, খাঁটি মোতির অলংকার এবং মোতিখচিত স্বর্ণের অলংকারও জান্নাতিরা পড়বে।পোশাক কখনো পুরাতন হবেনা।
জান্নাতি মহিলাদের ওড়না মান ও দামের দিক
থেকে পৃথিবীর সমস্ত সম্পদ থেকে মূল্যবান
হবে।
জান্নাতিরা রেশমি রুমাল ব্যবহার করবে।(বুখারী)
★ জান্নাতিদের_সেবকঃ
জান্নাতিদের সেবকরা কৈশর বয়সী হবে।
জান্নাতিদের সেবক এমন সুন্দর হবে যে,
চলতে ফিরতে মনে হবে যেন বিক্ষিপ্ত মোতি।
সুরক্ষিত মোতি সদৃশ কিশোররা জান্নাতিদের
সেবা করান ও হাদিসেও উপস্থিত রয়েছে।
সূরা নাবাঃ
إِنَّ لِلْمُتَّقِينَ مَفَازًا
Inna lilmuttaqeena mafazan
পরহেযগারদের জন্যে রয়েছে সাফল্য।
78:32
حَدَآئِقَ وَأَعْنَٰبًا
Hadaiqa waaAAnaban
উদ্যান, আঙ্গুর,
78:33
وَكَوَاعِبَ أَتْرَابًا
WakawaAAiba atraban
সমবয়স্কা, পূর্ণযৌবনা তরুণী।
78:34
وَكَأْسًا دِهَاقًا
Wakasan dihaqan
এবং পূর্ণ পানপাত্র।
78:35
لَّا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا وَلَا كِذَّٰبًا
La yasmaAAoona feeha laghwan wala kiththaban
তারা তথায় অসার ও মিথ্যা বাক্য শুনবে না।
78:36
جَزَآءً مِّن رَّبِّكَ عَطَآءً حِسَابًا
Jazaan min rabbika AAataan hisaban
এটা আপনার পালনকর্তার তরফ থেকে যথোচিত দান,
78:37
رَّبِّ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا ٱلرَّحْمَٰنِ لَا يَمْلِكُونَ مِنْهُ خِطَابًا
Rabbi alssamawati waalardi wama baynahuma alrrahmani la yamlikoona minhu khitaban
যিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর পালনকর্তা, দয়াময়, কেউ তাঁর সাথে কথার অধিকারী হবে না।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
কোরআনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
০১) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনুল কারীমে কতটি সূরা আছে? উত্তরঃ ১১৪টি। ০২) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের প্রথম সূরার নাম কি? উত্তরঃ সূরা ফাতিহা। ০৩) প্রশ্ন...
-
ইবরাহীম (আলাইহিস সালাম) ছিলেন হযরত নূহ (আঃ)-এর সম্ভবত: এগারোতম অধঃস্তন পুরুষ। নূহ থেকে ইবরাহীম পর্যন্ত প্রায় ২০০০ বছরের ব্যবধান ছিল। হযরত ছা...
-
০১) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনুল কারীমে কতটি সূরা আছে? উত্তরঃ ১১৪টি। ০২) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের প্রথম সূরার নাম কি? উত্তরঃ সূরা ফাতিহা। ০৩) প্রশ্ন...
No comments:
Post a Comment